----------ব্রণ দূর করার ১০টি ভেষজ উপায়----------
খাদ্য হিসেবে ও চিকিত্সার কাজে গাছের বিভিন্ন অংশ এবং ভেষজের ব্যবহার মানুষ করে আসছে সেই সুপ্রাচীনকাল থেকেই। নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে সুদূর অতীত থেকে আজ পর্যন্ত ভেষজ উপাদানের ব্যবহার সমানভাবে চলে আসছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একেবারে নেই বললেই চলে বলে রূপচর্চার ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদ বা ভেষজের ব্যবহারে মানুষ দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছে।
রইল ব্রণের হাত থেকে নিস্তার পাবার কিছু ভেষজ উপায় -
১) ব্রণ হবার একটি অন্যতম কারণ হলো অপরিষ্কার ত্বক। তাই ত্বক রাখতে হবে পরিষ্কার। নিয়মিত স্ক্রাবিং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। পাকা পেঁপে চটকে নিন এক কাপ। এর সাথে মেশা এক টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন অনুযায়ী চালের গুঁড়ো। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগান। ২০-২৫ মিনিট মাসাজ করে গোসল করে ফেলুন। পেঁপে ছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস।
২)অতিরিক্ত গরমের কারণে ত্বকে যেসব ফুসকুড়ি এবং ব্রণ হয় সেগুলো দূর করতেও পুদিনা পাতা উপকারী। টাটকা পুদিনা পাতা বেটে ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট এরপর ধুয়ে ফেলুন।
৩)পুদিনা পাতার রস করে নিয়ে সেটা দিয়ে আইস কিউব তৈরি করুন। ফুসকুড়ি ও ব্রণের এই আইস কিউব ঘষুন ১০-১৫ মিনিট। এতে ফুসকুড়ি ও ব্রণের সংক্রমণ তো কমবেই সাথে ত্বকের জ্বালাপোড়াও দূর করবে।
৪) লবঙ্গ মূলত মসলা হিসেবে পরিচিত হলেও ব্রণ সারাতে তা খুবই কার্যকর। লবঙ্গের তেল দিয়ে ত্বক মাসাজ করা খুবই উপকারী। ত্বকে ব্রণের সংক্রমণ বেড়ে গেলে লবঙ্গ গুঁড়ো করে তাতে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ব্রণের জায়গাগুলোতে মিশ্রণের মোটা প্রলেপ দিন। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৫) টক স্বাদের কদবেল খেতে অনেকেই ভালবাসেন। কাঁচা কদবেলের রস ব্রণের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা কদবেলের রস তুলাতে ভিজিয়ে ব্রণ আক্রান্ত জায়গাগুলোতে লাগান। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৬) নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। তাই ব্রণ সারাতে নিমপাতা খুবই উপকারী। নিমপাতা বেটে সাথে চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ত্বকে লাগিয়ে ১৫-২০ পর ধুয়ে ফেলুন।
৭) যাঁদের ব্রণের পরিমাণ অত্যধিক বেশি তাঁরা পাতিলেবুর রস দিনে দুই তিনবার ব্রণে আক্রান্ত জায়গাগুলোতে লাগান। তবে একটানা ১০ মিনিটের বেশি রাখবেন না। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
৮)ধনিয়াপাতাও ব্রণ সারাতে কার্যকর। ধনিয়াপাতা বেটে তাতে কয়েক চিমটি হলুদ গুঁড়া মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ২০-২৫ পর ধুয়ে ফেলুন।
৯) ১ লিটার পানিতে ২৫০ গ্রাম টাটকা নিমপাতা জ্বাল দিন। পানির পরিমাণ অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। এই পানি ছেঁকে ঠান্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই পানি পান করলে ব্রণ হবার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে।
১০)গোলাপজলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়। দারুচিনি গুঁড়ার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সংক্রমণ, চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।
খাদ্য হিসেবে ও চিকিত্সার কাজে গাছের বিভিন্ন অংশ এবং ভেষজের ব্যবহার মানুষ করে আসছে সেই সুপ্রাচীনকাল থেকেই। নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে সুদূর অতীত থেকে আজ পর্যন্ত ভেষজ উপাদানের ব্যবহার সমানভাবে চলে আসছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একেবারে নেই বললেই চলে বলে রূপচর্চার ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদ বা ভেষজের ব্যবহারে মানুষ দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছে।
রইল ব্রণের হাত থেকে নিস্তার পাবার কিছু ভেষজ উপায় -
১) ব্রণ হবার একটি অন্যতম কারণ হলো অপরিষ্কার ত্বক। তাই ত্বক রাখতে হবে পরিষ্কার। নিয়মিত স্ক্রাবিং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। পাকা পেঁপে চটকে নিন এক কাপ। এর সাথে মেশা এক টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন অনুযায়ী চালের গুঁড়ো। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগান। ২০-২৫ মিনিট মাসাজ করে গোসল করে ফেলুন। পেঁপে ছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস।
২)অতিরিক্ত গরমের কারণে ত্বকে যেসব ফুসকুড়ি এবং ব্রণ হয় সেগুলো দূর করতেও পুদিনা পাতা উপকারী। টাটকা পুদিনা পাতা বেটে ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট এরপর ধুয়ে ফেলুন।
৩)পুদিনা পাতার রস করে নিয়ে সেটা দিয়ে আইস কিউব তৈরি করুন। ফুসকুড়ি ও ব্রণের এই আইস কিউব ঘষুন ১০-১৫ মিনিট। এতে ফুসকুড়ি ও ব্রণের সংক্রমণ তো কমবেই সাথে ত্বকের জ্বালাপোড়াও দূর করবে।
৪) লবঙ্গ মূলত মসলা হিসেবে পরিচিত হলেও ব্রণ সারাতে তা খুবই কার্যকর। লবঙ্গের তেল দিয়ে ত্বক মাসাজ করা খুবই উপকারী। ত্বকে ব্রণের সংক্রমণ বেড়ে গেলে লবঙ্গ গুঁড়ো করে তাতে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ব্রণের জায়গাগুলোতে মিশ্রণের মোটা প্রলেপ দিন। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৫) টক স্বাদের কদবেল খেতে অনেকেই ভালবাসেন। কাঁচা কদবেলের রস ব্রণের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা কদবেলের রস তুলাতে ভিজিয়ে ব্রণ আক্রান্ত জায়গাগুলোতে লাগান। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৬) নিমপাতা খুব ভালো জীবাণুনাশক। তাই ব্রণ সারাতে নিমপাতা খুবই উপকারী। নিমপাতা বেটে সাথে চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ত্বকে লাগিয়ে ১৫-২০ পর ধুয়ে ফেলুন।
৭) যাঁদের ব্রণের পরিমাণ অত্যধিক বেশি তাঁরা পাতিলেবুর রস দিনে দুই তিনবার ব্রণে আক্রান্ত জায়গাগুলোতে লাগান। তবে একটানা ১০ মিনিটের বেশি রাখবেন না। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
৮)ধনিয়াপাতাও ব্রণ সারাতে কার্যকর। ধনিয়াপাতা বেটে তাতে কয়েক চিমটি হলুদ গুঁড়া মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ২০-২৫ পর ধুয়ে ফেলুন।
৯) ১ লিটার পানিতে ২৫০ গ্রাম টাটকা নিমপাতা জ্বাল দিন। পানির পরিমাণ অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। এই পানি ছেঁকে ঠান্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই পানি পান করলে ব্রণ হবার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে।
১০)গোলাপজলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়। দারুচিনি গুঁড়ার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সংক্রমণ, চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।
Herbal way to prevent acne 10 ---------- ----------
As food and medicinal uses of plants for the treatment of people coming from the supracinakala. Make yourself beautiful and attractive therapeutic use of the material is equally far from the past until today has been. I agree that absolutely no side effects or herbal ayurvedic medicine, the use of rupacarcara people interested in becoming day by day.
Acne can never get away from some of the herbal way -
1) Acne is a common cause of skin is unclean. The skin should be kept clean. Regular scrubbing helps to keep the skin clean. Take one cup of ripe papaya catake. Patilebura combine with one table spoon of juice and rice powder as needed. Put mixture mukhasaha the whole body. 0 - 5 minutes and remove masaja the bath. You can also use papaya juice ghrtakumarira.
Ii) additional hot spots and acne because the skin is to remove the mint leaves are beneficial. Keep it fresh basil leaves bete about 0 minutes then wash acne.
3) basil leaves juice with ice cubes and then create it. Ice cubes ghasuna 10-15 minutes of this rash and acne. The rash and acne skin infections with the kamabei jbalaporao will fix.
4) clove the spice known as acne but it is very effective to repair. Masaja clove oil is very beneficial to the skin. Acne is an infection of the skin of the clove powder mixed paste to create the world. Occurrence of acne combination of thick cream. 0 minutes in the wash.
5) Talk Writes Ganit Dadu Keywords kadabela I love it. Kadabelera raw juice is very beneficial for acne. Tulate bhijiye acne affected areas, apply the juice of raw kadabelera. In 10 minutes and wash.
6) nimapata very good antioxidants. It is very beneficial to acne nimapata repair. Make a paste by mixing the powder with bete nimapata candanera. The skin and paste it 15 - 0 after wash.
7) the amount of acne who were too patilebura juice three times a day and apply brane affected areas. However, that is not more than 10 minutes continuously. After 10 minutes wash.
8) dhaniyapatao acne effective repair. Mix a pinch of turmeric powder dhaniyapata bete. Combination skin up 0 - 5 after wash.
9) 1 liter of water and 50 grams of fresh firewood nimapata days. Half the amount of water until you get firewood. The water in the refrigerator to cool chemke save. Every morning on an empty stomach to drink this water will be reduced greatly improve the chances of acne.
10) The world used regularly can reduce acne scars. Make a paste by mixing cinnamon powder with the world. This paste over acne wash up after 0 minutes. The acne infection, itching and pain can be reduced a lot.