আমাদের প্রিয় নবী রাসুল (সাঃ) প্রিয় খাবার ছিল খেজুর , সামনে রোজা, সারা বছর খেজুর না খাওয়া হলেও রমজান মাসে খাওয়া হয়েই সবার। আসুন জানি খেজুর এর কিছু গুনাগুন
*খাদ্যশক্তি থাকায় দুর্বলতা দূর হয়
*খেজুর স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
*রোজায় অনেকক্ষন খালি পেটে থাকা হয় বলে দেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকার হয়
*খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়
*হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশ উপকারী
*খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদান রয়েছে
*খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী
*হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
*রুচি বাড়ায়
*ত্বক ভালো রাখে
*দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
*রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
*খেজুরের আঁশ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
*পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
*ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
*অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে
*এছাড়াও এ ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
*যে কোনো ফলের চেয়ে খেজুরের পুষ্টিগুণ বেশি। সারা বছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আমরা এই ফলটিকে রাখতে পারি।
*খাদ্যশক্তি থাকায় দুর্বলতা দূর হয়
*খেজুর স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
*রোজায় অনেকক্ষন খালি পেটে থাকা হয় বলে দেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকার হয়
*খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়
*হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশ উপকারী
*খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদান রয়েছে
*খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী
*হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
*রুচি বাড়ায়
*ত্বক ভালো রাখে
*দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
*রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
*খেজুরের আঁশ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
*পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
*ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
*অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে
*এছাড়াও এ ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
*যে কোনো ফলের চেয়ে খেজুরের পুষ্টিগুণ বেশি। সারা বছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আমরা এই ফলটিকে রাখতে পারি।
No comments:
Post a Comment